মোবাইল দিয়ে অর্থ উপার্জন করা সহজ হয়ে উঠছে। আপনার যদি মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাহলেই বিভিন্ন উপায়ে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে৷ আজ আমারা জানবো how to make money online using mobile phone.
আজকাল ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুকলেই দেখি অনেক প্রশ্ন, মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায় কীভাবে? ঘরে বসে মোবাইলে কীভাবে আয় করবেন? কীভাবে সহজে মোবাইল দিয়ে অনলাইনে কাজ খুঁজে পাবেন? মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার উপায় কী কী? আবার অনেকে বলেন মোবাইল দিয়ে কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারি?
আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিতে এই পোস্ট। এই পোস্টের মাধ্যমে, আমি আপনাকে দেখাব ১১ টি উপায় কীভাবে মোবাইল অনলাইন আয় থেকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা যায়।
বাজারে প্রচুর অ্যাপ্লিকেশান, টুলস এবং সংস্থা রয়েছে, তবে কোনটি একটি ভাল — এবং লাভজনক — ধারণা এবং কোনটি সম্পূর্ণ সময়ের অপচয় তা বোঝা কঠিন হতে পারে৷ বিশেষ করে অনলাইনে প্রচুর ধান্দাবাজ ঘুরেফিরে মানুষকে ধোঁকা দেবার জন্য।
আপনার অতিরিক্ত সময়ে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় আছে। কেননা এখন যে স্মার্টফোনগুলি বাজারে আছে সেগুলি অনেক শক্তিশালী ও মোটামুটিভাবে সবধরনের কাজ করা যায়।
আজ আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি মোবাইল দিয়ে টাকা আয় ১১ টি উপায়।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম এর উপায়সমূহ নিম্নরূপ (ways to earn money with mobile):
হাতের স্মার্টফোনটি কীন্তু যথেষ্ট শক্তিশালী, কেননা একটি ফোন হাতে থাকা মানে পুরো বিশ্বটাই হাতের মুঠোয় । ভিডিও ধারণ থেকে শুরু করে ভিডিও সম্পাদন ও আপলোড পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া মোবাইল ফোনেই করা সম্ভব । মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করে গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব । এছাড়া যথেষ্ট বেশি সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার পেলে এবং যথেষ্ট ভিউ বাড়লে স্পন্সরড ভিডিও করেও টাকা ইনকাম সম্ভব।
কী নিয়ে ইউটিউব ভিডিও বানানো যায় , সেটা নিয়ে ভাবছেন আপনি ? বর্তমানে ইউটিউব (YouTube) সকল ধরণের ভিডিও ( Video Content) কনটেন্ট এর চাহিদা ও ভিউয়ার ( Viewers) রয়েছে । নির্দিষ্ট শিরোনাম সিলেক্ট (Select করে সেই বিষয়ক ভিডিও (Video) মোবাইলে তৈরি করে ইউটিউব (YouTube) দ্বারা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা খুবই সহজ পন্থা ।
তাছারাও খুব সহজে আপনি মোবাইল ব্যবহার করে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারেন। আপ্উনার টিউব চ্যানেল (YouTube Channel) -এ গুগল এডসেন্স (Google AdSense) সম্পৃক্ত হওয়ার এই প্রক্রিয়াটি ইউটিউব মনিটাইজেশন (Monetization) নামে পরিচিত। একটি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ (Monetize) হতে যে বিষয়গুলোর প্রয়োজন হয়ঃ
উল্লেখিত দুইটি শর্ত পুরণ হয়ে গেলেই ইউটিউব থেকে আয় শুরু হয়। একটু আগেই যেমন বললাম, চ্যানেল কিছুটা বড় হতে শুরু করলে ইউটিউব মনেটাইজেশন (YouTube Monetization) এর পাশাপাশি বিভিন্ন স্পন্সারশিপ (Sponsorship) থেকে খুব সহজেই ইনকাম সম্ভব। এছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) করে ইনকাম এর আরোও সুবিধ তো আছেই।
ব্লগিং (Blogging) করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম দিনকে দিন অনলাইনে লেখার সমৃদ্ধিতা বাড়ছে । সেদিকে দৃষ্টি রেখে হাতের মোবাইল ফোন (Mobile Phone) ব্যবহার করে খুলে ফেলা যাবে একটি ব্লগ (Blog) । ব্লগ (Blog)- এ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল (Google Adsense Approval) নিতে পারলেই শুরু করা যাবে ইনকাম ।
ব্লগিং (Blogging) শুরু করতে প্রয়োজন কয়েকটা জিনিসের প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার কীংবা অন্য কোনো ব্লগিং ওয়েবসাইট (Blogging Website) ব্যবহার করে নিজের ব্লগিং (Blogging) সাইট সেটআপ ( Setup) করতে হবে। এরপর পছন্দ মতো কনটেন্ট পোস্ট করতে হবে ও ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ মানসম্মত কনটেন্ট থাকলে গুগল এডসেন্স (Google Absence) এর জন্য আবেদন করা যাবে ।
আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান তাহলে, blogger.com এ একটি আকউন্ট তৈরি করতে পারেন। কারণ, এটি ফ্রি। ব্লগার এ আকউন্ট করতে আপনার একটি জিমেইল আকউন্ট থাকতে হবে।
গুগল এডসেন্স এপ্রুভ হলে আয় করা যাবে তখনই যখন ঐ তৈরিকৃত ব্লগ (Blog) -এ বিজ্ঞাপন দেখাবে । এছাড়াও ব্লগ (Blog) -এ আরও ইনকাম করার সুবিধা রয়েছে স্পন্সরড পোস্ট ও অ্যাফিলিয়েট পোস্টিং এর মাধ্যমে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- এই যে, মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আয় করার ক্ষেত্রে কিছু অর্থ খরচের প্রয়োজন হবে ব্লগের ডোমেইন ও হোস্টিং এর জন্য । যদি এই খরচ করতে অনিচ্ছুক হয়, সেক্ষেত্রে অন্য কোনো ব্লগ (Blog)-এ অর্থের বিনিময়ে লিখা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য ল্যাপটপ নেই? সমস্যা নেই, একটি স্মার্টফোন এখনও অনেক ফ্রিল্যান্সিং-এর জন্য যথেষ্ট।
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) মানে শুধু নির্দিষ্ট কোনো কাজের অংশ নয় । কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে নিজের দক্ষতা নিজের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে কাজ করে অর্থ উপার্জনই ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)। যারা ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) কাজ করে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) বলে । ফ্রিল্যান্সিং ( Freelancing) সাইটে ফ্রিল্যান্সারগণ মোবাইল ফোন দ্বারা অনেক টাকা ইনকাম করে থাকে।
আপনার স্মার্টফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্স করার জন্য আপনার যা দরকার
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করে টাকা আয় করতে গেলে সেক্ষেত্রে কোনো একটি স্কীল (Skill) বা দক্ষতা থাকার প্রয়োজন হয় । ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) হিসেবে এক বা একাধিক কাজ করা সম্ভব।
স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্স করতে পারেন এমন কাজ সমুহঃ
হাতে থাকা ফোনটি যদি ভালো ছবি ধারণ করতে পারে এবং ফটোগ্রাফি সম্পর্কে জানা থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি বা ভিডিও বিক্রি করেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ফটোগ্রাফি যদি হয় শখ তাহলে এই শখকে কাজে লাগিয়ে মোবাইল দিয়েই টাকা আয় করা সম্ভব । ছবি ও ভিডিও বিক্রির জন্য অনেক ওয়েবসাইট আছে।
মোবাইল ফটোগ্রাফি বিক্রির কয়েকটা জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বা সার্ভিস নিম্নরূপঃ-
উক্ত সাইটে স্টক ইমেজ (Image) ছাড়াও প্রায় সকল ছবিই বেচা কেনা হয়ে থাকে । যে ধরনের ছবিই তুলা হোক না কেনো, সাইট গুলো তে মোবাইল দিয়ে তোলা যেকোনো ছবি বিক্রি করে আয় করা সম্ভব।
ইন্টারনেট (Internet) এর সহজলভ্যতা এবং চাহিদা দিন কে দিন প্রসারিত হচ্ছে যার দরূণ কারণে অনলাইনে শেখার গুরুত্বও বাড়ছে । যদি কোনো বিষয়ে পারদর্শী হওয়া যায়, সেক্ষেত্রে ঐ বিষয়ে অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে অন্যদের পড়ানোর মাধ্যমেও আয় করা সম্ভব।
অনলাইন টিউশন এর পাশাপাশি বিভিন্ন কোর্স বানানো সম্ভব যা বিক্রি করেও আয় করা যায়। এছাড়া যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয় নিয়ে কনসালটেন্ট (Consultant) হিসেবে কাজ করে আয় করা সম্ভব।
যে ডিজিটাল মার্কেটিং ভালো বোঝে সেক্ষেত্রে তাঁর কাছে একাধিক আয়ের পথ খোলা আছে, তাও মোবাইল দ্বারাই। প্রথমত, ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) এর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং সেবার দ্বারা ইনকাম করা সম্ভব এরপর ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইনে অন্যদের শিখিয়েও আয় করা সম্ভব।
আগে ব্যবসা শুরু করা থেকে শেষ পর্যন্ত যাওয়া একটি লম্বা সময়ের প্রয়োজন হতো । তবে ফেইসবুক (Facebook) ব্যাবহার করেই এখন যেকোনো ধরনের অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স (E-commerce) শুরু করা সম্ভব নিজের ঘরে বসেই । বর্তমানে দেশে ফেসবুক এর ব্যাবহারকারীদের সংখ্য অত্যধিক । ই-কমার্স (E-commerce) ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রত্যেক ব্যাবহারকারীই হয়ে যেতে পারে কাস্টমার।
ফেসবুক ব্যাবহার করে ই-কমার্স বিজনেস করতে কিছু টাকা খরচ করার প্রয়োজন হবে পণ্য কেনার জন্য। এরপর উক্ত পণ্য ফেইসবুক ই-কমার্স পেজের ক্যাটালগে বিজ্ঞাপন করে দিয়ে যেসব জায়গা থেকে সেল (Sell) আসা সম্ভব, ঐসব জায়গায় শেয়ার করলে, ব্যাবহারকারীগণ ইচ্ছুক হলে পণ্য বিক্রি হতে বেশি সময় লাগবে না।
বর্তমানে অনলাইন কেনাকাটার এর জনপ্রিয়তার বৃদ্ধির কারণে ফেসবুক অনলাইন শপ পেজগুলো থেকে পণ্য ক্রয়ের হার বৃদ্ধি পেয়েছে অনেকাংশে । এই পণ্যের অর্ডার এর চাহিদের উপর নির্ভর করে মোবাইল দিয়ে অনলাইন বিজনেস শুরু করে টাকা আয় করা সম্ভব।
শুধু যে ইউটিউব (YouTube)-এ তা নয় ফেসবুক (Facebook)- এ ও রয়েছে মনিটাইজেশন সুবিধা । ফেসবুক পেজ মনিটাইজ করে পেজে পোস্ট করা ভিডিও থেকে আয় করা সম্ভব খুব সহজেই ।
ফেসবুক পেজ মনেটাইজ করতে যা যা করা প্রয়োজন নিম্নরূপঃ
ফেসবুক থেকে ইনকাম (Income)- এর একের অধিক মডেল রয়েছে, উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইন-স্ট্রিম বিজ্ঞাপন (In Stream Ad) , ফ্যান সাবস্ক্রিপশন (Fan Subscription), ব্রাযান্ডেড কনটেন্ট ও সাবস্ক্রিপশন গ্রুপ । ফেসবুক (Facebook)- এ ভিডিও শেয়ারিং (Video Sharing) এর মাধ্যমে খুব সহজেই ভাইরাল করা যায়, সেক্ষেত্রে সময় দিলে ফেসবুক পেইজ (Facebook Page) মনিটাইজেশন ( Monetarization) তুলনামূলকভাবে সহজ একটি বিষয় ।
রিসেল (Re-Sell)= পুণরায় সেল/ পুণরায় বিক্রি করা।
বইয়ের ভাষায় বলতে গেলে কোন পণ্য বা সেবা পরিবর্তন সংশোধন বা সংযোজন না করে সেটা আবার বিক্রি করাটাই হলো রিসেল (Re-Sell)।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, আজকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ অন্যান্য সকল সামাজিক সাইট (Social Site) যে সব ভাইয়া আপু পেজ খুলে লাইভে এসে সেল করে তাদের ৯০% (৯০ শতাংশ) হচ্ছে রিসেলার (Re-Seller)। কারণ তারা যাই আনে পাইকারি বা লটে এনে সিঙ্গেল পিস হিসেবে বিক্রি করে।
এবার আসি কীভাবে করবেন? উপরের উদাহরণ টা পড়লেই আশা করি উত্তর পেয়ে গেছেন । ফেসবুক পেইজ! সবাই এটাই করতেছে । তবে ভাবুন সবার মত একই নদীতে সাতরাবেন নাকী নতুন কোন ভাবে সাতরাবেন । তাতে কীন্তু আপনার ই লাভ।
রিসেল অনেক ভাবেই করতে পারেন । ফেসবুকেরটা শুধুমাত্র উদাহরণ । আর আমার মতে একদম কমন কিছু না করে কিছু ভিন্নতা থাকা ভাল । ধরুন আপনি পাড়ার দোকান থেকে চিপস কীনে আপনার পাড়া বা আপনার এপার্টমেন্ট বিল্ডিং এর বাচ্চাদের কাছে সেল করতে পারেন । এখানে লক্ষ্য রাখতে হবে রিসেলার (Re-Seller)-দের লাভের অংশ কম । কেননা পণ্যের দাম নির্ধারিত থাকলে আপনি আর অতিরিক্ত মূল্য নিতে পারবেন না । তবে হ্যা, হোম ডেলিভারি অথবা যদি পাইকারি লটে কীনতে পারেন তবেই আপনার লাভ ৷ তাই রিসেলের জন্য পণ্য বাছাই করার ব্যাপারে সতর্ক হোন।
এমন অনেক পণ্যই আছে যেগুলোর চাহিদা আছে কীন্তু সবখানে পাওয়া যায়না । যে পণ্যে সবার চাহিদা আছে এমন পণ্যই ভাল । এতে আপনার ক্রেতার সংখ্যাই বাড়ে । দিতে পারেন দোকান, ভ্যান অথবা কাঁধে নিয়েও রিসেল (Re-Sell) শুরু করতে পারেন।
বুঝার সুবিধার্তে বলে রাখি, ভ্যানের সবজি বিক্রেতা, স্টেশনারি, বইয়ের দোকানদার এমনকী আপনার পাড়ার মুদি দোকানদার সবাই কীন্তু রিসেলার (Re-Seller)।
মাইক্রোওয়ার্ক সাইট (Microwork)-থেকে ছোটোখাটো অনেক সহজ কাজ, যেমনঃ পোস্ট শেয়ার ( Post Share), ভিডিও দেখা (Watching Video), কমেন্ট করা, অ্যাপ ইন্সটল (App Install) ইত্যাদির কাজের বিনিময়ে কিছু সাইট অর্থ প্রদান করে । এসব সাইট (Site) হলো মাইক্রোওয়ার্ক সাইট (Microwork Site)। এসব সাইটের সুবিধা (Opportunity) হচ্ছে, যেকেউ যেকোনো ডিভাইস (Device) এমনকী মোবাইল দিয়েও এসব সাইট থেকে আয় করতে পারে ।
কিছু জনপ্রিয় মাইক্রোওয়ার্ক সাইট হলোঃ
অনেক অন-ডিমান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ সার্ভিস আছে, যেমন TutorJob, যেখানে আপনি আপনার ফোনের মাধ্যমে অন্যদের টিউটর করতে পারেন। আপনি যে ভাষাগুলি জানেন তার উপর নির্ভর করে আপনি শেখাতে পারেন এবং পাঠের জন্য আপনার নিজের সময় নির্ধারণ করতে পারেন। শিক্ষার্থীদের সাথে পাঠ শেষ করার পরে আপনি পেমেন্ট পাবেন এটি একটি সহজ প্রক্রিয়া।
টাকা ইনকাম করতে পারা মানেই জীবনে সাবলম্বী হয়ে উঠা। আর তা যদি হয় হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে এবং ঘরে বসেই তাহলে তো আর কোনো কথাই নেই । তাই আমরা শুধু শুধু ফোন নিয়ে অযথা সময় নষ্ট না করে বেকারত্বের এই পদবিটা ঘুচিতে পারি হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে ।
আমার চিন্তা দারা বলে বসে থাকা মানেই অলস থাকা তাই আমাদের উচিৎ এই বেকারত্বের পদবিটা নিয়ে না ঘুরে আলসোতা কাটিয়ে এখনই ইনকাম শুরু করা। আশা করছি আমার এই লেখাটা পরে আনেকেই উপকৃত হবেন এবং খুব শিগ্রই হাতে থাকা আপনার উপরে উল্ল্যখিত ইনকামের পথা বেছে নিয়ে নিজেকে করবেন বেকার মুক্ত । আবার কথা হবে অন্য কোন বিষয় নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন