Bangla courses
August 21, 2022

নতুনদের জন্য ১০টি সহজ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ ২০২২

আপনি কী এখনও আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কোথায় শুরু করবেন তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন? আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে ১০টি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের ধারণা দেয়া হয়েছে৷

ফাইভার, আপওয়ার্ক, এনভাটো স্টুডিও, এবং পিপল পার আওয়ার সহ জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে গবেষণা করার পরে আমি এই কাজের ধারণাগুলি লিস্ট করেছি। শুধু মাত্র সেই কাজ গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি যেগুলির বর্তমানে ভাল ডিমান্ড আছে ও ভবিষ্যতে ডিমান্ড বাড়বে।

যদি আপনি ২০২২ সালে শুরু করা যাবে ও সহজে শিখতে পাবেন এমন ফ্রিলান্সিং এর কাজ সমূহ নিচে তুলে ধরা হলঃ-

বর্তমানে শুরু করা যাবে এমন সহজ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ

একটি ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার সম্পর্কে মজার জিনিস হল যে আপনি যা করতে সেরা, সেটা করে আপনি অর্থোপার্জন করতে পারেন। টপ ফ্রিলাসিং মার্কেটপ্লেস গুলিতে হাজার রকম কাজ আছে। তবে সবকাজ নতুনদের জন্য না।

বাংলাদেশকে ফ্রিল্যান্সারদের খনি বলা যেতে পারে।  বর্তমান সময়  বেকারত্ব দূর ফ্রিল্যান্সিং একটি ভালো ক্যারিয়ার হতে পারে। এছাড়াও সরকারিভাবে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে পারেন। 

কিছু কিছু কাজের জন্য স্কীল ডেভেলপ করতে ২ থেকে ৩ বছর লাগেব। আমি সেগুলি বাদ দিয়ে, যে কাজগুলি আমারা একাডেমীক ভাবে শিখি ও তিন মাস থেকে ৬ মাসে স্কীল ডেভেলপমেন্ট করতে পারবেন সেগুলি তুলে ধরা হয়েছে।

১. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট আপনার দক্ষতার স্তর নির্বিশেষে সহজ ফ্রিল্যান্স কাজগুলির মধ্যে একটি। আমারা সবাই কমবেশি সোসাল মিডিয়া ব্যাবহার করি। তাই এই কাজটি খুব একটা কঠিন না।

সোশ্যাল মিডিয়ার কিছু সহজ কাজ আছে - যেমন -

  • পেজ বা গ্রুপ ম্যানেজমেন্ট,
  • পোস্ট করা ও কমেন্ট করা ও উত্তর দেওয়া,
  • মেসেজের রিপ্লাই দেওয়া,
  • অ্যাড রান করে দেওয়া,

তবে একটি কথা বলে নেওয়া ভাল, আপনি যদি এইটিতে আপনার ক্যারিয়ার করতে চান তাহলে কিছু স্কীল থাকতে হবে। যে স্কীলগুলি না থাকলে আপনি লংটার্ম ক্যারিয়ারে বাধা হয়ে দাঁড়াবে।

  • ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম অ্যাড রান করা,
  • অ্যাড বাজেট অপটিমাইজেশন,
  • ROI ক্যালকুলেসন ও ম্যানেজমেন্ট,
  • অরগানিক গ্রথ কীভাবে করতে হয়,
  • এবং ফলোয়ার ও ইউজার আঙ্গেজমেন্ট বাড়ানো ইত্যাদি।

এই বিষয়গুলি শিখতে খুব বেশিদিন লাগবে না, ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে আপনি ব্যসিক তৈরি করে ফেলতে পারবেন। তবে আপনাকে প্রাকটিস করতে হবে প্রচুর।

২. রাইটিং বা লেখালিখি

একাডেমীক শিক্ষা থাকে আপনি লিখতে পারবেন। তবে এর জন্য লাগবে অধ্যবসায় ও প্রচুর প্রাকটিস।

আপনি যদি ভালো ও নির্ভুল ইংরেজি লিখতে পারেন তাহলে এই পেশাটি আপনার জন্য ভালো হবে। মজার ব্যাপার হলো প্রচন্ড চাহিদা থাকা সত্বেও ভালো রাইটার পাওয়া মুশকীল।

যদি আপনি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে আগ্রহী হন তাহলে ব্লগ বা একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং, রিসার্চ পেপার এর মত আপনি লিখতে পারবেন।

বর্তমানে ইউটিউব ভিডিওর জন্য স্ক্রিপ্ট রাইটিং এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর মত এখানে আপনার সবগুলো বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে না।

যেমনঃ আপনি যদি ব্লগ রাইটিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেন তাহলে আপনাকে শুধুমাত্র ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং টা ভালোমতো জানতে হবে।

৩. ফ্রিল্যান্স ডেটা এন্ট্রি স্পেশালিষ্ট

ডাটা এন্ট্রি কাজগুলি এই কাজের মধ্যে একটি যা প্রায় কেউ করতে পারে। ডেটা এন্ট্রি প্রকল্পে কাজ করার অর্থ হল অনলাইনে ডেটা খুঁজে বের করা এবং এটি একটি এক্সেল ফাইল/গুগল শীটে বা আরও অনেক কিছুতে লেখা।

ফ্রিল্যান্স প্রকল্পগুলি আপওয়ার্ক বা পিপল পার আওয়ারের মতো ওয়েবসাইটগুলিতে অফুরন্ত এবং আপনি অবশ্যই অনলাইনে নতুন ক্লায়েন্টদের সহজেই খুঁজে পাবেন।

তবে এইসব কাজ করার জন্য আপনাকে মাইক্রোসফট অফিস, Google Docs, এক্সেল গুগোল শীট, প্রেজেন্টেশন তৈরি করা ও ফরমেটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।

এছাড়াও সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে কীভাবে আপনি ডাটা সহজে বের করতে পারেন এটাও আপনার শিখতে হবে।

৪. ফ্রিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইনার

গ্রাফিক্স ডিজাইনারের চাহিদা বরাবরই ভালো।  আপনি যদি ক্রিয়েটিভ কাজ করে আনন্দ পান তাহলে গ্রাফিক ডিজাইন আপনার জন্য একটি সুন্দর ক্যারিয়ার হবে। 

ফটোশপ দিয়ে ফটো  এডিটিং এর যেমন ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা,  রিটাচিং করা কীংবা ছবির ইমপারফেকশনগুলো ঠিক করা শিখতে হবে। 

আবার আপনি ভেক্টর এডিটর করতে চান তাহলে ইলাস্ট্রেট এর কাজ শিখতে হবে।  ইলাস্ট্রেটর দিয়ে আপনি  লোগো, ব্যানার,   কার্টুন ক্যারেক্টার  তৈরীর মত কাজগুলো করতে পারবেন। 

তবে,  ফ্রীলান্স  মার্কেটপ্লেস গুলোতে সফল হতে হলে আপনাকে ফটোশপ ও ইলাস্ট্রেটর দুটোতেই দক্ষতা হবে।   তবে আশার কথা হলো  মার্কেট আপনি  বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানিতে জব করতে পারবেন। 

গ্রাফিক ডিজাইনে আপনাকে দক্ষ হয়ে উঠতে তিন থেকে ছয় মাসের মত সময় লাগতে পারে।

৫. UX/UI ডিজাইনার

একজন UI/UX ডিজাইনার আধুনিক অ্যাপ ও ওয়েবসাইট এর ডিজাইন করেন। গত বছর যে কাজগুলো চাহিদা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে এটি তার মধ্যে অন্যতম।

এটি শেখার আগে আপনাকে কালার সেন্স, কালার থিওরি ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর মত খুঁটিনাটি বিষয়গুলো থিউরিটিক্যাল ও বাস্তবিক জ্ঞান ধারণ করতে হবে। এটা অনেকের জন্য একটি চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে।

তবে যারা অনেক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন ও বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করছেন তাদের জন্য এই পেশাটি খুব সহজেই গ্রহণ করা যাবে।

এখানে আমি ইন্টারনেট ব্যবহার বলতে ফেসবুক ব্যবহার বলিনি। আপনাকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করার ও সেগুলোর যাচাই-বাছাই করে আইডিয়া নেবার ক্ষমতা থাকতে হবে।

একজন ভাল ইউআইএক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে মর্ডান টুলস যেমন ফিগমা, এডোবি XD, Photoshop এর ব্যবহার জানতে হবে। এছাড়াও আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন ও মর্ডান ডিজাইন ট্রেন্ড সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।

৬. এসইও স্পেশালিষ্ট

এসইও বলতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বুঝায়। সবাই গুগলে ভালো র‍্যাঙ্ক করতে চায় এবং সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) এটি করার উপায়।

SEO হল সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকর মার্কেটিং কৌশলগুলির মধ্যে একটি, যা SEO বিশেষজ্ঞদের জন্য একটি বিশাল চাহিদা তৈরি করে৷

একজন দুর্দান্ত এসইও বিশেষজ্ঞের বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের অ্যালগরিদম এবং বিশ্লেষণ পাশাপাশি কীওয়ার্ড রিসার্চ, এইচটিএমএল, এবং লিঙ্ক-বিল্ডিং করতে জানতে হবে।

বাংলাদেশের যে কাজগুলো খুব সহজে শেখা যায় তার মধ্যে এটি অন্যতম।  তবে এই মার্কেটি কম্পিটিটিভ।  আপনাকে কাজ পাওয়ার জন্য অনেক মানুষের সাথে যুদ্ধ করতে হবে।  নিজেকে একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে আপনার 3 থেকে 6 মাস সময় লেগে যেতে পারে। 

৭. ডিজিটাল মার্কেটার

ডিজিটাল এই বিশ্বে আমরা সবকিছু অনলাইনে করতে অভ্যস্ত। বাসার কেনাকাটা থেকে শুরু করে ডাক্তার দেখানো,পাত্র পাত্রী খোঁজা মত কাজগুলো এখন অনলাইনে করা হয়।  আর অনলাইনে এইসব কাজ প্রমোট করে থাকেন ডিজিটাল  মার্কেটাররা।

বিগত বছরগুলোতে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।  তবে একজন ভালো ডিজিটাল মার্কেটার হতে আপনার বেশ কাঠ খড় পোড়াতে হবে এবং ছয় থেকে এক বছরের মতো সময় ব্যয় করতে হবে। 

একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো গুন থাকতে হয়। একজন ডিজিটাল মার্কেটিং একাধারে - একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং,  একজন এসইও এক্সপার্ট, অনলাইন অ্যাড এক্সপার্ট হতে হয়।

৮. ভার্চুয়াল বুককীপার

আপনি যদি সেই ব্যক্তিদের মধ্যে একজন হন যাদের সংখ্যার উপায় আছে এবং অ্যাকাউন্টিং সিস্টেমের সাথে পরিচিত, তাহলে এটি আপনার জন্য।

এটি নতুনদের জন্য সেরা ফ্রিল্যান্স কাজগুলির মধ্যে একটি যা সত্যিই ভাল অর্থ প্রদান করে! আপনি ছোট ব্যবসা বা এমনকী ব্যক্তিদের তাদের অ্যাকাউন্টগুলি পরিচালনা করতে এবং তাদের করের বিষয়ে সহায়তা করতে পারেন।

তবে এই বিষয়গুলো পরিচালনার জন্য আপনার এই বিষয়গুলোতে একাডেমিক শিক্ষা থাকতে হবে। আপনি যদি সাধারন কেউ হন যে এই বিষয়গুলো সাথে খুব একটা পরিচিত নয় তাহলে এই ক্যারিয়ার আপনার জন্য ভালো হবে না বা এই ক্যারিয়ারে আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন না।

৯. ভিডিও এডিটিং

বর্তমান সময়ে ভিডিও একটি গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং মিডিয়াম হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া অনেকে শখের বশে বা অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে থাকেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মজার ব্যাপার হলো ভিডিও এডিটিং শেখা খুব একটা কঠিন কাজ নয়। তবে এক্ষেত্রে আপনার একটি ভালো মানের কম্পিউটার থাকতে হবে।

ভিডিও এডিটিং এর কাজ গুলোর মধ্যে, সাউন্ড ফিক্সিং এবং এডিটিং, কালার এডিটিং, ইন্ট্রো ভিডিও তৈরি, টেক্সট অ্যাড করা, কাটিং এন্ড স্টিচিং এর ভালো চাহিদা রয়েছে।

ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য আপনার তিন থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে। তবে এক্ষেত্রে ক্রিয়েটিভিটি ও অধ্যবসায় দুটি বিষয় খুব গুরুত্ব পালন করে।

১০. ওয়েব ডিজাইন

ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা সব সময় ভালো। এবং ফ্রীলান্স এর কাজ গুলোর মধ্যে ওয়েব ডিজাইন শেখার একটি সহজ কাজ। তবে ডেভেলপমেন্ট শিখতে আপনাকে বেশ কাঠ-খড় পোড়াতে হবে।

নিজেকে একজন ভাল মানের ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে আপনার দুই থেকে ছয় মাস সময় লাগতে পারে। একজন ওয়েব ডিজাইনার কে এইচটিএমএল সিএসএস খুব ভালোমতো জানতে হয়।

এছাড়াও রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হয়। একজন নতুন হিসেবে আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনি টেলউইন্ড সিএসএস, অথবা Bootstrap এর মত ফ্রেমওয়ার্কের কাজ শিখতে পারেন।

ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা এখন বাংলাদেশে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিনিয়ত ই-কমার্স ও ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে।

এই সবদিক বিবেচনা করে আপনি ওয়াডপ্রেস ওয়েবসাইট ডিজাইন শিখতে পারেন। সেক্ষেত্রে সহজে শুরু করতে চাইলে এলিমেন্টর, গুটেনবার্গ ওয়েবসাইট ডিজাইন শিখে নিতে পারেন।

মন্তব্য

ফ্রিল্যান্সিং কে আপনি এখন ফুলটাইম জব হিসেবে নিতে পারেন।  সুতরাং কাজ না শিখে, বা কী কাজ করবেন তার সম্পর্কে ভালো ধারণা নিয়ে মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট করা ঠিক নয়। যদিও অনেক ট্রেনিং সেন্টারে কাজ শেখানোর আগেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে অ্যাকাউন্ট করে দেওয়া হয়। 

কীন্তু অভিজ্ঞদের মতে এতে তার ক্যারিয়ার ধ্বংসের কারণ হতে পারে।  মার্কেটপ্লেসগুলোতে  প্রোফাইল রেটিং থাকে,  আর একবার রেটিং  খারাপ হয়ে গেলে আর কাজ পাওয়া যায় না বা কষ্টকর হয়ে যায়। 

আপনি যদি অর্ধেক জানা কোন কাজ বা না জানা কোন কাজ মার্কেটপ্লেস থেকে নিয়ে না করতে পারেন তাহলে সেটা দেশের ইমেজ  নষ্ট করেবে।  যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের সকল ফ্রিল্যান্সারকে ভুগতে হয়। 

মন্তব্য আপনার একজন অগ্রজ হিসেবে আমি আপনাকে বলবো লেগে থাকতে।  এক দিনেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি আহামরি কিছু করতে পারবেন না।  আমরা বছরের পর বছর পড়াশোনা করেও একটি ভালো চাকরি পেতে সময় লাগে। 

ফ্রিল্যান্সিং হলেও এটি একটি স্কীল বেজ কাজ,  স্কীল বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।  যদি আপনার দক্ষতা থাকে সাফল্য একদিন আপনাকে ধরা দিবে।

আরও পড়ুন

August 18, 2023
উপবৃত্তির জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
গণপ্রজাতন্তী বাংলাদেশ সরকার স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসায় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান করে থাকেন, যারা আর্থিক…
July 7, 2023
পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
বিদেশে যেতে বা দেশের মধ্যে কোথাও প্লেনে চলাচল করার জন্য পাসপোর্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই…
May 22, 2023
বাংলাদেশের সকল থানার ওসির নাম ও নাম্বার [Updated 2023]
এখনে বাংলাদেশের সকল বিভাগ ও জেলার সকল থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসির সরকারী মোবাইল নাম্বার এর লিস্ট…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram
Share via
Copy link