Bangla courses
August 8, 2022

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার (৭টি কার্যকরী উপায়)

যদি আপনি কীভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম (How to earn money from YouTube in Bangla) সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আপনি সঠিক যায়গায় এসেছেন। এই আর্টিকেলটিতে আমি জানাবো, ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার ৭ টি উপায়।

বেশিরভাগ মানুষ YouTube-কে নির্দেশমূলক ভিডিও দেখা , মিউজিক শোনা বা সময় নষ্ট করার জায়গা হিসেবে মনে করে। তবে কিছু মানুষ, ইউটিউবকে অনলাইন থেকে আয় করার একটি উৎস হিসেবে দেখে।

এক নজরে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার ধাপ সমূহ

  • একটি YouTube অ্যাকাউন্ট হোল্ডার হওয়ার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি Google ইমেল (Gmail) দিয়ে একটি অ্যাকাউন্টের জন্য নিবন্ধন করতে হবে,
  • YouTube চ্যানেল তৈরি করা এবং সেটা ভেরিফাই করা,
  • নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা,
  • ইউটিউবে ভিডিও মনিটাইজেশন করা

ইউটিউব থেকে টাকা আয় - ৭টি কার্যকরী উপায় ( YouTube Taka Income)

MrBeast

আপনি কী কখনও ভেবে দেখেছেন কীভাবে আপনার প্রিয় YouTube নির্মাতারা তাদের ভিডিও থেকে অর্থ উপার্জন করেন?

2021 সালে, সর্বোচ্চ আয় করে MrBeast ইউটিউব চ্যানেলটি , যিনি বছরের জন্য $54 মিলিয়নের রেকর্ড অর্জন করেছিলেন। YouTube এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে কিছু সময় এবং প্রচেষ্টা লাগে, কীন্তু সেই কষ্টের বিনিময়ে আপনি স্মার্ট আমউন্ট আয় করতে পারবেন।

এই পৃথিবীতে এখনও প্রচুর সন্দেহপ্রবণ লোক রয়েছে যারা বিশ্বাস করে না যে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তবেঁ, আপনি YouTube-এ আপনার প্রথম ভিডিও আপলোড করেই উপার্জন শুরু করতে পারবেন না। সবাইকে নীচে থেকে শুরু করতে হবে। এমনকী PewDiePie 2010 সালে তার প্রথম ভিডিও আপলোড করার সময় একজন অপরিচিত মানুষ ছিলেন। তিনি এখন এতটাই বিখ্যাত যPewDiePie-এর চ্যানেলের প্রথম সাবস্ক্রিবারদের সাক্ষাতকার নিয়ে ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।

আসুন আলোচনা করা যাক কীভাবে আপনি YouTube থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

১. YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দিন

YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে যোগদান করা এবং মনিটাইজেশন সেট আপ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে আপনি গুগল এডসেন্স এর এড শো করে টাকা আয় করতে পারবেন। বাংলাদেশি ইয়উটিবারদের মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

আপনাকে YouTube-এর সমস্ত মনিটাইজেশন নীতি অনুসরণ করতে সম্মত হতে হবে এবং এমন একটি দেশ বা অঞ্চলে বসবাস করতে হবে যেখানে YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে জয়েন করতে হবে। তারপরে আপনার চ্যানেলে গত এক বছরে 1,000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4,000 ঘণ্টা ভিউ হয়ে গেলে, আপনি মনিটাইজেশন জন্য আবেদন করতে পারবেন। গড়ে, YouTubers AdSense এর মাধ্যমে প্রতি 1,000 ভিডিও ভিউ $3 থেকে $5 এর মধ্যে আয় করে।

আপনি YouTube পার্টনার প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করে এবং গৃহীত হওয়ার মাধ্যমে YouTube-এ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এই উপায়ে আপনি Advertising revenue বা আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে বর্তমানে আপনি YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে না থেকেও YouTube Shorts বোনাস পেতে পারেন।

২. বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে

আপনার চ্যানেলেের ভিউরারদের কাছে আপনি টি-শার্ট, কফি মগ, ব্যাগ, খাবারদাবার ও ছারাও প্রচুর পণ্য রয়েছে যা বিক্রি করতে পারেন। যা আপনাকে আপনার YouTube চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থোপার্জনে সহায়তা করতে পারে৷

ভিডিও হল এমন একটি মাধ্যম যাতে আপনি সহজেই আপনার কাছে থাকা পণ্যের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। সাথেসাথে সেটা কীভাবে ব্যাবহার করা যায়, কেন এটি ভাল, এর গুনাগুন খুব সহজেই তুলে ধরতে পারবেন। এভাবে আপনি অনলাইনে নিজের products বা services বিক্রি করে ভাল অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

৩. ব্র্যান্ড প্রমোটর হিসেবে কাজ করে

বাংলাদেশের সবথেকে সফল ইয়উতুবারা কোন না কোন ব্র্যান্ড এর সাথে কাজ করে। তারা তাদের ভিদিওতে ওই ব্রান্ডের পন্য বা সার্ভিস প্রমট করে। আপনি যদি আপনার চ্যানেলে নিয়মিত কাজ করেন তবে এটি একজন নির্মাতা হিসাবে আপনার জন্য একটি বিশাল সুযোগ।

ব্র্যান্ডগুলি প্রায়শই তাদের পণ্য এবং সেবা প্রচার করার জন্য ইউটিউবার সন্ধান করে।আপনার ভিডিওগুলি সাধারণত কতগুলি ভিউ পান এবং প্রতি ভিউতে এটিকে $0.05 থেকে $0.15 দ্বারা গুণ টাকা আয় করতে পারেন।

৪. একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হয়ে উঠুন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝায় অন্য ব্র্যান্ডের তৈরি পণ্য বা সার্ভিসর প্রচার করে কমিশন উপার্জন করা। আপনি ব্র্যান্ডের জন্য একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হয়ে উঠতে পারেন এবং প্রোডাক্ট প্লেসমেন্ট, এনডোর্সমেন্ট বা অন্যান্য ধরনের কন্টেন্ট অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

আপনি একটি বিদ্যমান মার্চেন্ডাইজিং ব্রান্ড নেটওয়ার্কের কাছে থেকে পন্য নিয়ে সেটা রিভিউ করে করে কমিশন ভিত্তিতে কাজ করতে পারেন। বাংলাদেশে বড় ইকমার্স যেমন দারাজ, ব্রুনো, BDSHOP, BOHUBRIHI এর মতো সাইটগুলিতে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।

৫. সৃজনশীল প্রকল্প ক্রাউডফান্ড করে

যখন একটি ধারণা এবং তার বাস্তবায়নের মধ্যে অর্থই সমস্যা দাঁড়ায়, তখন ক্রাউডফান্ডিং করে আপনি সেই প্রজেক্টটি সম্পন্য করতে পারে। আপনার আরও ভাল সরঞ্জাম কেনার জন্য, অভিনেতাদের নিয়োগের জন্য, বা অন্যান্য উত্পাদন খরচ কভার করার জন্য সাহায্যের প্রয়োজন হোক না কেন, আপনি আপনার নিজের শ্রোতাদের কাছে আহ্বান জানাতে পারেন।

৬. কোর্স বিক্রি করে

একটি প্রকল্পের ক্রাউডফান্ডিংয়ের মতো, আপনি আপনার দর্শকদের কাছ থেকে "ফ্যান ফান্ডিং" স্ট্রীমও সেট আপ করতে পারেন। একজন নির্মাতা হিসেবে, আপনি আপনার ভিউয়ারদের কাছে কোর্স বিক্রি করতে পারেন। সুতরাং, আপনি যদি ভাল কোর্স অফার করেন তবে আপনার শ্রোতারা আপনাকে সমর্থন করতে আগ্রহী হতে পারে।

৭. মিডিয়াতে আপনার সামগ্রী লাইসেন্স করুন

আপনি যদি ভাইরাল ভিডিও তৈরি করেনবা একটি মজার ক্লিপ—আপনি অর্থের বিনিময়ে আপনার সামগ্রী লাইসেন্স করতে পারেন৷ টিভি, নিউজ আউটলেট, মর্নিং শো, অনলাইন নিউজ সাইট এবং অন্যান্য নির্মাতারা আপনার ভিডিওগুলি ভাইরাল হলে ব্যবহার করার জন্য যোগাযোগ করতে পারে৷

এছাড়াও আপনি আপনার ভিডিওগুলিকে একটি মার্কেটপ্লেসে তালিকাভুক্ত করতে পারেন, যেমন বিশ্বস্ত মিডিয়া ব্র্যান্ড, যেখানে আপনার বিষয়বস্তু সঠিক লোকেদের খুঁজে পাওয়া এবং কেনার জন্য সহজ হবে৷

YouTube থেকে আয় করার পদ্ধতি (কীভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করা শুরু করতে পাবেন )

YouTube এর মাধ্যমে সরাসরি অর্থ উপার্জন শুরু করতে, আপনার অবশ্যই কমপক্ষে 1,000 গ্রাহক এবং 4,000 ঘন্টা ভিউ থাকতে হবে। একবার আপনি এটিতে পৌঁছে গেলে, আপনি YouTube এর অংশীদার প্রোগ্রামে আবেদন করতে হবে এবং চ্যানেল তৈরি করে , মনিটাইজেশন করতে হবে।

ধাপ ১ঃ একটি YouTube অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

আপনি YouTube এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন শুরু করার আগে, আপনার একটি YouTube অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন৷ যেহেতু ইউটিউব একটি Google কোম্পানী, এটি নিবন্ধন করার জন্য একটি Google ইমেল বা Gmail প্রয়োজন৷ একবার নিবন্ধন সম্পূর্ণ হয়ে গেলে এবং YouTube অ্যাকাউন্ট সক্রিয় হয়ে গেলে।

একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে যোগ্য করে না। YouTube অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের অবশ্যই কিছু নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে, যেমন একটি শ্রোতা তৈরি করা এবং একটি নির্দিষ্ট স্তরের ব্যস্ততা বজায় রাখা ও ইউটিউবের নিয়মনীতি মেনে চলা।

ধাপ ২ঃ নিয়মিত ভিডিও বানান

একটি audience তৈরি করতে এবং ভিউ অর্জন করতে, YouTube content নির্মাতাদের অবশ্যই ধারাবাহিকভাবে এমন ভিডিও তৈরি করতে হবে যা অনুসরণকারীরা উপভোগ করে। অতএব, পরবর্তী ধাপ হল ভিডিও তৈরি করা।

ইউটিউবে কী কাজ করে এবং কী কাজ করে না তার জন্য কোনও সর্বজনীন মডেল নেই। কিছু জনপ্রিয় বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে পেশাদারভাবে তৈরি মিউজিক ভিডিও এবং স্মার্টফোনের মাধ্যমে রেকর্ড করা পারিবারিক ভিডিও।

স্মার্টফোন ব্যবহার করা সুবিধাজনক এবং কার্যকর কারণ বেশিরভাগই মানসম্পন্ন ক্যামেরার সাথে সজ্জিত। HD তে রেকর্ড করলে আরও ভালো মানের ভিডিও তৈরি হবে, তাই আপনার ফোনে সর্বোচ্চ মানের সেটিং ব্যবহার করতে ভুলবেন না। আপনি যদি আরও বেশি পেশাদার ভিডিও চান তবে আপনি একটি DSLR ক্যামেরা এবং একটি বহিরাগত মাইক্রোফোন ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি ফ্রি উইন্ডোজ মুভি মেকার, iMovie, বা আরও শক্তিশালী বৈশিষ্ট্যের জন্য Adobe Premiere-এর মতো একটি পেইড প্রোগ্রামের মতো ডেস্কটপ প্রোগ্রাম দিয়ে আপনার ভিডিও সম্পাদনা করতে পারেন। ইউটিউবে মৌলিক বৈশিষ্ট্য সহ একটি বিনামূল্যে সম্পাদক রয়েছে৷ আপনি আপনার ভিডিও সম্পাদনা করার সময়, কপিরাইটযুক্ত সঙ্গীত ব্যবহার না করার বিষয়ে নিশ্চিত হন৷ যদি আপনি করেন, আপনার ভিডিওগুলি YouTube বিজ্ঞাপনের জন্য যোগ্য হবে না।

ধাপ ৩ঃ ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করুন এবং এসইও করুন

এখন আপনার ভিডিও তৈরি সম্পূর্ণ হলে, এখন YouTube সার্ভারে আপনার ভিডিও আপলোড করার সময়। আপনার ভিডিওর আকার এবং আপনার ইন্টারনেট সংযোগের উপর নির্ভর করে, আপলোড করার জন্য কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক ঘন্টা লাগতে পারে।

যখন আপনার ভিডিও আপলোড করা হয়, বা এটি আপলোড করার সময়, আপনি এটি সম্পর্কে তথ্য দিন। একটি শিরোনাম, বিবরণ, বিভাগ এবং ট্যাগ তৈরি করার সময় যতটা সম্ভব বিস্তারিত থাকুন। ইউটিউব হল বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন, এবং ভাল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) কয়েক ভিউ পাওয়া ভিডিওকে এবং কয়েক মিলিয়ন ভিউয়ের এনে দিতে পারেন৷

ধাপ ৪ঃ আপনার ভিডিও প্রোমট করুন

আপনার ভিডিওগুলি প্রচার করা আপনাকে গ্রাহক এবং ভিউ অর্জন করতে সহায়তা করে৷ আপনার ভিডিও সামাজিক নেটওয়ার্ক, ব্লগ, ফোরাম, বার্তা বোর্ড এবং অন্য কোথাও আপনি অনলাইনে শেয়ার করুন। আপনি অন্য সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও এম্বেড করতে পারেন বা ভিডিওতে লিঙ্ক করতে পারেন যাতে দর্শকরা এটি YouTube-এ দেখতে পারে৷ শুধু স্প্যামিং এড়াতে সতর্ক থাকুন কারণ এর ফলে আপনার ভিডিওর ভিউ কম হবে।

ধাপ ৫ঃ YouTube Partner Program- এ যোগদিন

মনিটাইজেশন প্রক্রিয়াটি YouTube পার্টনার প্রোগ্রাম (YPP) এ একটি আবেদনের মাধ্যমে শুরু হয়, যা অ্যাকাউন্ট ধারককে তাদের কন্টেন্ট বা ভিডিও থকে অর্থ উপার্জন করতে দেয় এবং AdSense এর মাধ্যমে এড শো করে ৷ YPP স্বীকৃতির জন্য YouTube অ্যাকাউন্ট ধারক YouTube-এর সব শর্ত মানা ও গত 12 মাসে সর্বনিম্ন 4,000 সর্বজনীন দেখার ঘন্টা থাকতে হবে এবং কমপক্ষে 1,000 গ্রাহক থাকতে হবে।

শেষ কথাঃ

YouTube একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ক্রমবর্ধমান হচ্ছে এবং এখন আপনার কাছে 7টি ভিন্ন উপায় রয়েছে যা আপনি এটি থেকে অর্থোপার্জনের করতে পারেন৷ আসুন এটির সত্যের মুখোমুখি হন: আমরা সবাই ভিডিও দেখতে পছন্দ করি। প্রতিদিন আমরা প্রচুর সময় ইউটিউবে ও ফেসবুকে ভিডিও দেখে অতিবাহিত করি।

আবার, আমারা যাদের ভিডিও দেখি তারাও আমাদের মতো সাধারণ মানুষ। কীন্তু প্রচণ্ড অধ্যবসায় তাদের সফলতার পিছনে কাজ করছে। আপনি চাইলে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

আসুন আমারা এই বিষয়ে কয়েকটি প্রশ্নের উওর জেনে নেই।

ইউটিউব থেকে ইনকামের বিষয়ে সচরাচর জিজ্ঞাস্য

YouTubers প্রতি ভিউতে কত করে পান?

বিভিন্ন সূত্রের মতে, YouTubers AdSense এর মাধ্যমে প্রতি ভিউ $0.01 থেকে $0.03 এর মধ্যে যেকোন জায়গায় উপার্জন করতে পারে, গড়ে $0.18। যাইহোক, YouTube.com যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে তা বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন: আপনার ভিডিও প্রাপ্ত ভিউ সংখ্যা, বিজ্ঞাপনে প্রাপ্ত ক্লিকের সংখ্যা, বিজ্ঞাপনের গুণমান, অ্যাডব্লকার্স, ভিডিও দৈর্ঘ্য।

ইউটিউবাররা প্রতি 1,000 ভিউয়ে কত টাকা উপার্জন করে?

একটি বিজ্ঞাপন দর্শনের জন্য গড় YouTube ইনকামের হার $0.01 এবং $0.03 এর মধ্যে থাকে, একজন YouTuber প্রতি 1,000 বিজ্ঞাপন দর্শনে প্রায় $18 উপার্জন করতে পারে, যা প্রতি 1,000 ভিডিও দর্শনে $3 থেকে $5 পর্যন্ত হয়৷

একজন ইউটিউবার প্রতি সাবস্ক্রাইবার কত টাকা উপার্জন করে?

আপনার চ্যানেলে আপনার সদস্য সংখ্যার উপর ভিত্তি করে YouTube আপনাকে অর্থ প্রদান করে না। সাবস্ক্রাইবাররা হল এমন ব্যক্তি যারা আপনার অ্যাকাউন্ট অনুসরণ করতে বেছে নেয় যাতে তারা আপনার সাম্প্রতিক ভিডিওগুলিতে সহজে অ্যাক্সেস করতে পারে। আপনি একটি ভিডিও পোস্ট করলে, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাদের হোমপেজে প্রদর্শিত হবে। সুতরাং, সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বেশি হলে বেশি ভিউ পাবেন, যার ফলে বেশি আয় হবে।

একজন YouTuber প্রতি ভিডিওতে কত টাকা উপার্জন করতে পারে?

ভিউ না হলে শূন্য, আর ভিউ হলে ভিউ কউন্টের উপরে। একজন YouTuber প্রতি ভিডিওতে কত টাকা উপার্জন করতে পারে তা বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন তাদের ভিউ সংখ্যা এবং তাদের ভিডিও জুড়ে কতগুলি Google বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়।

ইউটিউব কী ক্যারিয়ার হতে পারে?

হ্যাঁ, আপনি যদি নিয়মিত ভাল কোয়ালিটির ভিডিও তৈরি করতে পারেন তা হলে এটি আপনার জন্য একটি উত্তম ক্যারিয়ার অপশন হতে পারে।

আরও পড়ুন

August 18, 2023
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি ?
ডিজিটাল মার্কেটিং এ ক্যারিয়ার বা ব্যবসা এর ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় মন্তব্য করা যায়।…
May 25, 2023
ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন কি? ও চালু করার নিয়ম 2023
ইউটিউব মনিটাইজেশন হল আপনার ভিডিও থেকে অর্থ উপার্জন করার ক্ষমতা। আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা…
May 22, 2023
ডিজিটাল মার্কেটিং কি ও কত প্রকার (সহজ ভাষায়)
ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আমাদের প্রশ্নের শেষ নেই। আমরা অনেকেই জানিনা ডিজিটাল মার্কেটিং আসলে কাকে বলে।…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram
Share via
Copy link